নিজস্ব প্রতিবেদক: কানাইঘাটে গণপিটুনি দিয়ে এব গরুচোরকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে স্থানীয় জনতা। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার উপজেলার সীমান্তবর্তী লক্ষ্মীপ্রসাদ পূর্ব ইউপির মুলাগুল বাজারে। সোমবার সন্ধ্যার সময় বিুব্ধ জনতা সাউদগ্রামের মৃত আব্দুল হকের পুত্র গরু চোর মোস্তাক আহমদ (২৮) কে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে। এসময় হাজারো জনতা অপর এক গরু চোর সাহাব উদ্দিনের বাড়ী ঘেরাও করলে সে পালিয়ে যায়। জানা যায়, বিগত ২০ দিনে মুলাগুল সাউদগ্রাম ও আশপাশ এলাকা থেকে সংঘবদ্ধ গরু চোররা কৃষকদের বাড়িতে হানা দিয়ে ৬টি গরু চুরি করে। ১টি গরু চুরি করতে না পেরে কুপিয়ে হত্যা করে গরু চোররা। কয়েকদিন পূর্বে সাউদগ্রামের ফারুক আহমদের একটি গরু জনতার হাতে আটক মোস্তাক আহমদ এবং মৃত ফয়জুল হকের পুত্র সাহাব উদ্দিন চুরি করে নিয়ে যাওয়ার পথে গ্রামের মঈন উদ্দিনের পুত্র আব্দুল হান্নান (২৫) দেখে ফেললে চুরেরা ফারুকের গরুটি ফেলে চলে যায়। যাওয়ার সময় দরিদ্র আব্দুল হান্নানকে শাসিয়ে বলে এ ঘটনাটি কাউকে বললে তাকে প্রাণে হত্যা করবে। গরু চুরির ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় আব্দুল হান্নান স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার তমিজ উদ্দিনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের আশ্বাসে ফারুক আহমদের গরু চুরির ঘটনার সাথে জড়িত মোস্তাক আহমদ ও তার সহযোগী সাহাব উদ্দিনের নাম প্রকাশ করে। এতে প্তি হয়ে এ দু’গরু চোর হান্নানকে গত সোমবার বিকেল ৫টায় মুলাগুল এলাকায় পেয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করলে তাকে সিলেট ওমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গরু চোরদের হাতে সংবাদ বাহক আব্দুল হান্নানের আহতের খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন বিুব্ধ হয়ে গরু চোর মোস্তাক আহমদকে সন্ধ্যা ৬টায় মুলাগুল বাজার এলাকা আটক করলেও তার সাহযোগী সাহাব উদ্দিন পালিয়ে যায়। পরে কানাইঘাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতার হাতে অবরুদ্ধ গণপিটুনির শিকার গরু চোর মোস্তাক আহমদকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
কানাইঘাটে গরুচোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
নিজস্ব প্রতিবেদক: কানাইঘাটে গণপিটুনি দিয়ে এব গরুচোরকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে স্থানীয় জনতা। ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার উপজেলার সীমান্তবর্তী লক্ষ্মীপ্রসাদ পূর্ব ইউপির মুলাগুল বাজারে। সোমবার সন্ধ্যার সময় বিুব্ধ জনতা সাউদগ্রামের মৃত আব্দুল হকের পুত্র গরু চোর মোস্তাক আহমদ (২৮) কে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে। এসময় হাজারো জনতা অপর এক গরু চোর সাহাব উদ্দিনের বাড়ী ঘেরাও করলে সে পালিয়ে যায়। জানা যায়, বিগত ২০ দিনে মুলাগুল সাউদগ্রাম ও আশপাশ এলাকা থেকে সংঘবদ্ধ গরু চোররা কৃষকদের বাড়িতে হানা দিয়ে ৬টি গরু চুরি করে। ১টি গরু চুরি করতে না পেরে কুপিয়ে হত্যা করে গরু চোররা। কয়েকদিন পূর্বে সাউদগ্রামের ফারুক আহমদের একটি গরু জনতার হাতে আটক মোস্তাক আহমদ এবং মৃত ফয়জুল হকের পুত্র সাহাব উদ্দিন চুরি করে নিয়ে যাওয়ার পথে গ্রামের মঈন উদ্দিনের পুত্র আব্দুল হান্নান (২৫) দেখে ফেললে চুরেরা ফারুকের গরুটি ফেলে চলে যায়। যাওয়ার সময় দরিদ্র আব্দুল হান্নানকে শাসিয়ে বলে এ ঘটনাটি কাউকে বললে তাকে প্রাণে হত্যা করবে। গরু চুরির ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় আব্দুল হান্নান স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার তমিজ উদ্দিনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের আশ্বাসে ফারুক আহমদের গরু চুরির ঘটনার সাথে জড়িত মোস্তাক আহমদ ও তার সহযোগী সাহাব উদ্দিনের নাম প্রকাশ করে। এতে প্তি হয়ে এ দু’গরু চোর হান্নানকে গত সোমবার বিকেল ৫টায় মুলাগুল এলাকায় পেয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করলে তাকে সিলেট ওমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গরু চোরদের হাতে সংবাদ বাহক আব্দুল হান্নানের আহতের খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন বিুব্ধ হয়ে গরু চোর মোস্তাক আহমদকে সন্ধ্যা ৬টায় মুলাগুল বাজার এলাকা আটক করলেও তার সাহযোগী সাহাব উদ্দিন পালিয়ে যায়। পরে কানাইঘাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতার হাতে অবরুদ্ধ গণপিটুনির শিকার গরু চোর মোস্তাক আহমদকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
0 comments :
Post a Comment