কনডেম সেলে ‘নিশ্চিন্ত’ কামারুজ্জামান
বাংলামেইলকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কারাগারের পার্ট-২-এর জেলার মুজিবুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘ভোরে প্রতিদিনের মতো নামাজ আদায় করে কামারুজ্জামান সকালের নাস্তা খেয়েছেন। এসময় তাকে তেমন চিন্তিত মনে হয়নি। কয়েদীর পোশাকেই কারাগারের ফাঁসির কনডেম সেলে রয়েছেন তিনি। চূড়ান্ত রায়ের বিষয়টি তিনি জেনেছেন।’ কারাগারের আশপাশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
এদিকে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এসকে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ সোমবার ট্রাইব্যুনালের দেয়ার ফাঁসির রায় বহাল রেখে তাকে ফাঁসির আদেশ দেন। বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন- বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহহাব মিঞা, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী।
জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামীর দেয়া রায়ের প্রতিবাদে জামায়াতের ডাকা হরতাল চলাকালে এ রায় ঘোষণা করেন আপিল বিভাগের বিচারক।
উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধে ২০১৩ সালের ১৭ মে জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে অপহরণ, নির্যাতন, হত্যা, ধর্ষণসহ একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ সুনির্দিষ্টভাবে প্রমাণিত হয়। এরমধ্যে দু’টি অভিযোগে তাকে সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দেয়া হয়েছে। অন্য দু’টি অভিযোগে যাবজ্জীবন ও আরেকটিতে ১০ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়। এর বিরুদ্ধে আদালতে আপিল করেন কামারুজ্জামান।
সর্বোচ্চ আদালত চূড়ান্ত রায়ে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেয়া সাজা বহাল রাখায় একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসিকাষ্ঠেই যেতে হবে জামায়াত নেতা মোহাম্মদ কামারুজ্জামানকে।
এরআগে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে করা মামলায় ২০১০ সালের ২৯ জুলাই কামারুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই বছরের ২ অক্টোবর তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল-১-এ তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। ২০১২ সালের ১৬ এপ্রিল মামলাটি ট্রাইব্যুনাল-২ এ স্থানান্তর করা হয়।
তিনি বলেন, ‘ভোরে প্রতিদিনের মতো নামাজ আদায় করে কামারুজ্জামান সকালের নাস্তা খেয়েছেন। এসময় তাকে তেমন চিন্তিত মনে হয়নি। কয়েদীর পোশাকেই কারাগারের ফাঁসির কনডেম সেলে রয়েছেন তিনি। চূড়ান্ত রায়ের বিষয়টি তিনি জেনেছেন।’ কারাগারের আশপাশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
এদিকে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এসকে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ সোমবার ট্রাইব্যুনালের দেয়ার ফাঁসির রায় বহাল রেখে তাকে ফাঁসির আদেশ দেন। বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন- বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহহাব মিঞা, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী।
জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামীর দেয়া রায়ের প্রতিবাদে জামায়াতের ডাকা হরতাল চলাকালে এ রায় ঘোষণা করেন আপিল বিভাগের বিচারক।
উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধে ২০১৩ সালের ১৭ মে জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে অপহরণ, নির্যাতন, হত্যা, ধর্ষণসহ একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ সুনির্দিষ্টভাবে প্রমাণিত হয়। এরমধ্যে দু’টি অভিযোগে তাকে সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দেয়া হয়েছে। অন্য দু’টি অভিযোগে যাবজ্জীবন ও আরেকটিতে ১০ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়। এর বিরুদ্ধে আদালতে আপিল করেন কামারুজ্জামান।
সর্বোচ্চ আদালত চূড়ান্ত রায়ে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেয়া সাজা বহাল রাখায় একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসিকাষ্ঠেই যেতে হবে জামায়াত নেতা মোহাম্মদ কামারুজ্জামানকে।
এরআগে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে করা মামলায় ২০১০ সালের ২৯ জুলাই কামারুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই বছরের ২ অক্টোবর তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল-১-এ তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। ২০১২ সালের ১৬ এপ্রিল মামলাটি ট্রাইব্যুনাল-২ এ স্থানান্তর করা হয়।
0 comments :
Post a Comment